ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও

ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও
*দেখুন,জানুন, উপভোগ করুন ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও**দেখুন,জানুন, উপভোগ করুন ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও**দেখুন,জানুন, উপভোগ করুন ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও**দেখুন,জানুন, উপভোগ করুন ফ্রিল্যান্সিং বাংলা ভিডিও*

রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফ্রীল্যান্সিং– যেভাবে শুরু করবেন



বর্তমানে ফ্রীল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় কর্মক্ষেত্র। খুব সহজে এবং বিনা পুজিতে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। আমাদের দেশে অনেক প্রতিভা আছে, আছে অনেক সম্ভাবনা শুধু দরকার তাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা। শুধু মাত্র সঠিক তথ্য এবং দিকনির্দেশনার অভাবে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। আমার এই লেখাতে আমি চেষ্টা করব, কিভাবে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করবেন।

ফ্রীল্যান্সিং কি? সহজ কথায় ফ্রীল্যান্সিং হল অন্য কার কাজ করে দেয়া। আমামদের দেশে ফ্রীল্যান্সিং বলতে আমরা বুঝি অন্য দেশের কাজ একটা মার্কেটপ্লেস থেকে যোগাযোগ করে, কাজ নেয়া এবং সেটা করা।

ফ্রীল্যান্সিং এর ক্ষেত্র - odesk. Elance, freelancer, আরও অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনা মুল্লে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং কাজ শুরু করতে পারেন।

ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা- ফ্রীল্যান্সিং এর  অনেক সুবিধা আছে, যেমন আপনি নিজে নিজের কাজ ঠিক করতে পারছেন, নিজের পছন্দ মত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ, মার্কেট সম্পর্কে ধারনা পাবেন, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ, নিজের পরিচয় এবং কাজকে অন্যকে জানাতে পারছেন, অবশ্যই আপনি উপার্জন করছেন, আপনার দক্ষতা যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছেন, সর্বোপরি এই বিশ্বায়নের যুগে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারছেন।

কি কি ফ্রীল্যান্সিং করতে পারেন- অনেক ধরনের কাজ আছে, আপনি আপনার পছন্দ এবং যোগ্যতা অনুযায়ী যেকোনো কাজ করতে পারেন। তবে আপনি যে কাজটি করবেন, তার একটি নুন্নতম মান থাকা ভাল বলে আমার মনে হয়। ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইযেসান, লেখালেখি, ডিজাইন করা, অ্যাপলিকেসান ডেভেলপমেন্ট করা ইত্যাদি আপনাকে ভিন্ন উচ্চতাই নিয়ে যেতে পারে। শুধু মাত্র টাকা উপার্জন করার জন্য ফ্রীল্যান্সিং করা এবং নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করা একই কথা। আপনাকে অবশ্যই এমন কাজ বেছে নেয়া উচিত যেটা আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। আপনি এমন কাজ করেন, যেটা দিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, গর্ব করতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে আপনার কাজে লাগবে।

ফ্রীল্যান্সিং এর জন্য চাই সঠিক দিকনির্দেশনা সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে, আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিলানসার। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হল, গতানুগতিক কোন প্রথিষ্ঠান না গিয়ে, সফল ফ্রিলানসারদের সহযোগিতা নেয়া, তাদের কাছ থেকে সরাসরি হাতে কলমে শিক্ষা নেয়া, কেননা তারা কাজ করেছে , তারা জানে কথাই ভুল হয়, কোনটা করা ভাল আর কোনটা করা ঠিক না।

নিজেকে ফ্রীল্যান্সিংএর জন্য তৈরি করুন- প্রথমে কোন কিছু  না জেনে, ফ্রীল্যান্সিং শুরু করা ঠিক না। প্রথমে নিজেকে তৈরি করুন এবং এরপর শুরু করুন। খুব ভাল হয়, আপনি যদি কোন একটা বা একাধিক কাজের উপর প্রশিক্ষন নেন। যেমন ধরুন, ওয়েব ডিজাইন এর কথা HTML, CSS দিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন এবং কাজ করতে করতে নিজেকে আর দক্ষ করে তুলতে পারেন। কাজ করার জন্য সময় নির্বাচন, কমপিউটার এবং অন্য সব কিছু ঠিক করে নিতে হবে এবং সর্বোপরি নিজেকে কাজ করার উপযোগী করে তুলতে হবে এবং আমি আবার বলছি, এক্ষেত্রে প্রশিক্ষন এর কোন বিকল্প নেই। আপনার নিজের কিছু কাজের নমুনা, (Portfolio), কোন নিজস্ব ব্লগ, ফোরাম আপনাকে অন্নদের থেকে এগিয়ে রাখবে, এর যদি আপনার নিজস্ব ওয়েব পেইজ থাকে তাহলে অনেক ভাল হয়।

যারা নতুন ওডেস্কে যোগ দিয়েছেন তাদের জন্য শুভ কামনা। নতুন হিসাবে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সেই বিষয় গুলো নিয়ে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করলাম।

আপনি প্রথমেই কাজ পেতে থাকবেন না। কাজ পাওয়ার আগে নিজেকে কাজ পাওয়ার যোগ্য হিসেবে তুলে ধরতে হবে। প্রথমে আপনি আপনার প্রোফাইলটাকে সুন্দর ভাবে সাজাবেন। পোর্টফোলিয়ো আইটেম, স্কিল, ওভারভিউ যেন অসম্পূর্ণ না থাকে সেই দিকে নজর দিন। কাজে বিড করার আগে অবষ্যই এইগুলো ঠিক ঠাক করে নিবেন।
আপনি আগে কোন কাজ করেন নাই/ কোন বিশেষ কাজ নেই যা পোর্টফোলিও তে দেয়া যায় এই ক্ষেত্রে নিজের তাগিদে কিছু কাজ করুন এবং সেইগুলো পোর্টফোলিওতে দেখান।
ওডেস্কের রেডিনেস টেস্ট দিন সাথে আপনার কাজ সংশ্লিষ্ট টেস্ট গুলো দিন। স্কোর ভালো হচ্ছে না? – কষ্ট করে একটু টেস্ট গুলোর পিছনে সময় দিন, কিছুটা শ্রম দিলে অবষ্যই পারবেন। আহামরি কোন কঠিন প্রশ্ন টেস্টে দেয়া হয়না।
নতুন অবস্থায় Hourly Rate টা কম রাখুন। ২ ডলার প্রতি ঘন্টা থেকে শুরু করতে পারেন। কত কম ধরবেন সেটা আপনার ইচ্ছা তবে খুবই কম দেওয়া ভালো না।
বিড করার সময় খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত কম অথবা বেশি বিড যাতে না করেন। অতিরিক্ত কম বিড করলে অনেকেই ভাববে আপনি যোগ্য না তাই কম বিড করছেন। অন্যদিকে অতিরিক্ত বেশি বিড করলে আপনি কাজ নাও পেতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আপনাকে একটু যাচাই বাছাই করতে হবে। যেমন ধরুন সেই এমপ্লয়ার আগে যেই জব পোস্ট গুলো করেছিলো সে গুলোতে কেমন খরচ করেছিলো, দুই একটা জব পোস্টে গিয়ে দেখুন কোন কাজে কোন রেঞ্জ এর রেট এ সে ইন্টারভিও করছে। এইভাবে কিছুটা ধারনা নেয়ার চেষ্টা করুন। আর নতুন এমপ্লয়ার হলে আপনার সুবিধা মত বিড করুন যেই রেটে করলে আপনার ভালো হয়।
কভার লেটার লেখার ক্ষেত্রে কপি পেস্ট পন্থা প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকুন। কখনোই একটা জিনিস সব কভার লেটারে লিখবেন না। জব পোস্টটা ভালো করে পড়বেন। অনেক সময় এমপ্লয়ার জব ডেস্ক্রিপশনে কিওয়ার্ড দিয়ে দেন যা দ্বারা তিনি পরবর্তিতে বুঝতে পারেন আপনি তার লেখা গুলো পড়েছেন কি না। তাই পুরো লেখাটা পড়বেন এবং সেই আলোকে আপনার কভার লেটার লিখবেন।  অবষ্যই আপনার করা ভালো ভালো কাজের স্যাম্পল এর লিংক দিবেন যাতে বুঝাতে পারেন আপনি কাজটির জন্য উপযোগি- দিতে বলুক আর না বলুক।
এমপ্লয়ার জবাব দিলে/ ইন্টারভিউ নিতে চাইলে দ্রুত সাড়া দেবার চেষ্টা করবেন। কাজের Sample চাইলে এমন ভাবে দিবেন যাতে সেটা নিয়ে ব্যবহার করতে না পারে অর্থাৎ পেমেন্ট পাবার আগে কোন গুরুত্বপূর্ন ফাইল হস্তান্তর করবেন না।
Fixed Job এ আগেই পুরো কাজ হস্তান্তর করবেন না। পেমেন্ট হওয়ার পর দিবেন। আগে Sample দিবেন (এমন ভাবে যাতে সে তা ব্যাবহার করতে না পারে) আর Hourly job এর ক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই, oDesk Team ব্যাবহার করে Time track করবেন নিশ্চিত পেমেন্ট পাবেন। যে সকল কাজ Sample আকারে দেয়া সম্ভব না সেই গুলোর জন্য এমপ্লয়ারের সাথে আলোচনা করে Hourly Job এ করে নেয়ার চেষ্টা করবেন। আর এমপ্লয়ার পরিচিত ও বিশ্বস্ত হলে এই পয়েন্ট নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে। তবে হ্যা, অনেকে আছে আপনার সাথে প্রথমে ভাল এমপ্লয়ার সেজে ত্থাকবে পরে বড় কাজ করিয়ে নিয়ে নিরুদ্দেশ হবে। তাই সাবধান থাকাটাই ভালো।
পেমেন্ট করার পর সেইটা আপনি সাথে সাথে পাবেন না। সেই জন্য এই ব্যাপারে আবার এমপ্লয়ারকে দোষ দিয়ে বসবেন না :-D Hourly job এর জন্য এই লিংক দেখুন https://kb.odesk.com/questions/905/What+is+the+weekly+pay+schedule%3F
আর Fixed price jobs এর ক্ষেত্রে পেইমেন্ট প্রসেস করতে টাইম নেয়। সেই টাইমের পর পেমেন্ট পেন্ডিং আর দেখাবে না সেই যায়গায় একটা Date দিয়ে দিবে যেই Date এ ডলার আপনার একাউন্টে ব্যালেন্স হবে।

আশা করি আপনাদের সবার কাজে আসবে। নতুন কিছু মাথায় আসলে, যোগ করবো। আরো বিস্তারিত জানতে https://kb.odesk.com/  লিঙ্কে যাবেন। এখানে অনেক প্রশ্নের জবাব পাবেন। তাছাড়া oDesk এ লাইভ চ্যাটের ব্যাবস্থা আছে, সেখানেও আপনার জিজ্ঞাসা তুলে ধরতে পারেন। গ্রুপে নিয়মিত হোন, আপনারও উপকার হবে, অন্যকেও উপকার করে ভাল লাগবে :)

গ্রুপে প্রতিদিন অনেক প্রশ্ন করা হয় এবং সেগুলোর উত্তর দেয়া হয়। আমার অনুরোধ থাকবে প্রশ্ন করার আগে এই ভিডিওতে বর্নিত বিষয় গুলো খেয়াল করবেন।

অনলাইনে কাজ করে স্বাবলম্বী হউন


ইন্টারনেটে রয়েছে হাজার হাজার ডলার উপার্জন করার সুযোগ শুধুমাত্র নিজেকে প্রস্তুত করা সারা বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত আপনিত্ত বাংলাদেশ থেকে আয় করতে পারেন অনলাইন থেকেমূলত ইন্টারনেটে আয় করার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে আপনার যদি একটি সাইট থাকে তাহলে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করেবিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ, লোগো ডিজাইনারদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন সুযোগ,ছবি আপলোড করা মাধ্যমে আয় করার সুযোগ রয়েছে, ভিডিত্ত এডিটিং, এ্যানিমেশন করার মাধ্যমে,সফটত্তয়্যার তৈরির মত হাজার হাজার পথ রয়েছে ইন্টারনেটে আয় করারএরকম বহু কাজ রয়েছে
বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আয়
অনলাইন আয় রোজগারের ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনের প্রদর্শনের মাধ্যমে আয় একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম বিভিন্ন সাইট ভিজিট করলে দেখা যায় বিভিন্ন পণ্য কিংবা সাইটের বিজ্ঞাপন সাধারণ ভাবে গুগলএডসেন্স, AdBrite, Clicksor, Bidvertiser, Chitika ইত্যাদি সাইটের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হচ্ছে ভিজিটর এসে সাইটগুলো দেখেন এবংক্লিক করে থাকেন এসকল প্রতিষ্ঠানেরএকটি নির্দিষ্ট পরিমাণে আয়করা সম্ভব তবে শুধু মাত্র বিজ্ঞাপনের কথা বললেই হবেনা এজন্য আপনাকে অবশ্যই কতকগুলো শর্ত পূরণ করতে হবে
যেমন বিজ্ঞাপন প্রর্দশনের জন্য একটি সাইট থাকতে হবেনিয়মিত ভিজিটর আনতে হবে এবং তাদেরকে আপনার সাইটের বিজ্ঞাপন ক্লিক করার জন্য উৎসাহিত করতে হবেকেউ আসবে আর এসেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে আর আপনি আয় করবেন এমনটি ভাবা বোকামী ছাড়া আর কিছুই নয়এমন কিছু থাকতে হবে সাইটে যাতে তারা এসে আপনার সাইটে কিছুক্ষণ থাকবেন এবং বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে এজন্য আপনাকে একাধারে সাইটের ডিজানার, এস,,ত্ত ক্ষেত্রে দক্ষ হতে হবে এবং পাশাপাশি আপনাকে কনটেন্ট তৈরিতে পারদর্শী হতে হবেকী চায় তারা? যারা আপনার সাইটে আসবেন! আর শুধুমাত্র সাইট বানালেই হবেনা প্রতিষ্ঠানগুলোর নীতিমালা আপনাকে মনে রাখতে হবেকিছু কিছু বিষয়ের সাইটে আপনি বিজ্ঞাপন ব্যবহার করতে পারবেন না সবকিছু করার আগে অবশ্যই আপনাকে সেই বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে প্রতিদিনই আপনার লক্ষ লক্ষ প্রতিযোগী বাড়ছে অনলাইনেসবার সাথে দৌড়ে আপনাকে জয়ী হতে হবেদুর্বল হলে পিছিয়ে পড়বেন পরিকল্পনা এবং শ্রম ছাড়া কোন বিকল্প নেই

গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয়
গুগল এডসেন্স গুগল সার্চইঞ্জিন এর একটি বিখ্যাত বিজ্ঞাপন প্রর্দশনের মাধ্যমএটি প্রথম পছন্দ সকলেরকিন্তু ইচ্ছে করলেই সাইটে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করতে পারবেন নাকঠোর ভাবে গুগল নিয়মনীতি অনুসরণ করে থাকেআগে বিভিন্ন ভাবে একাউন্ট করার সুযোগ সুবিধা থাকলেত্ত বর্তমানে দিনেদিনে কঠোর থেকে কঠোরতর হচ্ছেকোন ধরণের সাবধানতা বার্তা ছাড়াই আপনার একাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারে গুগলতাই আপনার সাইটে যদি গুগলের বিজ্ঞাপন প্রর্দশন করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই সর্তক থাকতে হবে
প্রথমত কপিরাইটের আত্ততায় পড়ে এমনকিছু ব্যবহার করবেন নাসেটি ছবি কিংবা লেখা যেটিই হোক না কেনতাহলে  আপনার একাউন্ট বন্ধ হতে পারে২য় কথা ভুলেত্ত আপনার সাইট বাংলাদেশের জন্য তৈরি করবেন নাবিভিন্ন কোম্পানীর একই আইপি হত্তয়ার কারণে গুগলভাবে একজনই ক্লিক করছেআবার কেউ আপনার একাউন্ট বন্ধ করার ইচ্ছে থাকলে কয়েক ক্লিক  করলেই বন্ধপ্রথম থেকেই আপনাকে পরিকল্পিত ভাবে অগ্রসর হতে হবেকারণ এখানে প্রতিদিন লাখ লাখ সাইট তৈরি হচ্ছে এবং প্রতিযোগিতায় আপনাকে এগিয়ে থাকতে হবেএকাধারে আপনাকে হতে হবে ডিজাইনার, এস,,ত্ত-বিদ এবং কনটেন্ট নিমার্ণে সক্ষমকেন আসবে আপনার সাইটে একজন? তারা কেন ক্লিক করবে এডে? তাদেরকে ধরে রাখতে হবেউদ্ভুদ্ধ করতে হবে এডে ক্লিক করতেসাইটটি যদি দেখতে সুন্দর হয় তবে সহজেই সে মুগ্ধ হয়ে বার বার ফিরে আসবে
গুগল এডসেন্স একাউন্ট এর জন্য আপনার একটি ডোমেইন থাকতে হবেসেটি যদি না করতে চান তাহলে বিনামূল্যে ব্লগস্পটেসাইট বানাতে পারেনআর এডসেন্স ব্যবহার করার জন্য ব্লগস্পট একটি সুন্দর প্ল্যাটফর্মকীভাবে ব্লগ তৈরি করবেন?
   একটি সাইট তৈরির আগেই এর প্রতিযোগী তৈরি হয়ে আছেসাইটের নাম, বিষয়বস্তু নির্বাচন করা,তৈরিকরা,এস,,ত্ত সর্বশেষে কনটেন্ট পাবলিশ করা সর্বক্ষেত্রেই প্রতিযোগী অপেক্ষা করছে আপনার জন্য৩৫০ শব্দের পোস্টদিনপ্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১টি করে ব্লগ  ইউনিক হতে হবে৬মাস কাজ করে সাইটটিকেএকটি ভালো স্থানে নিয়ে আসুনএবার গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করুনভাগ্য ভালো হলে কপাল খুলে যেতে পারেতবে এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নিজের সাইটের জন্য সময় দিতে হবেশ্রম দিতে হবেতাহলেই হতে পারবেন সফলঅধ্যবসায় এর কোন বিকল্প নেই যদি গুগলএডসেন্স দিয়ে আয় করতে চান
ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে ইন্টারনেট স্বাধীনভাবে  কাজ করার একটি মাধ্যম। মূলত এম.এস ত্তয়ার্ড থেকে শুরু করে গ্রাফিক্স ডিজাইন,ভিডিত্ত এডিটিং,প্রোগ্রামিং হাজারো কাজ রয়েছে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে এসকল কাজের যে মুল্য রয়েছ তা কমানোর জন্য আউটসোসিং করে থাকে। যেমন সেখানে একটি কাজ করার জণ্য ঘন্টায় ২০ ডলার খরচ হচ্ছে। অথচ আউটসোসিং এর মাধ্যমে একটি কাজ উন্নয়নশীল দেশে ৫-১০ ডলারে করানো সম্ভব। বর্তমানে আমাদের দেশে অনেকেই এই কাজের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করেছেন। ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হবে কিভাবে কাজ পাত্তয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।
নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে প্রতিযোগিতার মাঝে। ধৈর্য এবং অধ্যায়বসার কোন বিকল্প নেই। হুট করেই কোন কাজ পাত্তয়া সম্ভব নয় আবার কাজ না জেনে অগ্রসর হত্তয়া পারত পক্ষে নিজের জন্য তো বটেই দেশের জন্য ক্ষতিকর। কেননা কাজ না জেনে কোন কাজ পেলেন। অথচ সময়মত তা সমাপ্ত করতে ব্যর্থ হলেন। এতে করে নিজের ক্ষতি হল এবং পরবর্তী সময়ে দেশের একটি খারাপ উদাহরণ হতে পারেপরে সেই বায়ার আর কাজ দিতে চাইবে না এদেশের কাউকে। সত্যিকার অর্থে সে যদি কাজ জেনেত্ত থাকে। তাই আপনার কাজ ভাল ভাবে বুঝে বিট করবেন অন্যথায় বিট করবেন না
অনলাইনে আয় কথাটি শুনে অনেকেরই মাথা গরম হয়ে উঠে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা সুপ্ত বাসনা যেমন অনেকের মাঝে রয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে অনলাইনে আয়ের পেছনে পেছনে ঘুরে পড়ালেখা করছেন । একটি বিষয় হল পড়ালেখা সবার আগে। তারপর অন্যান্য কাজকর্ম। ছাত্রজীবনে পড়ালেখা ছাড়া অন্য কাজের প্রতি গুরুত্ব দেত্তয়া একেবারেই নিষিদ্ধ। কেননা একটি কাজ করতে গেলে বায়ারের সাথে কথা বলতে গেলে অবশ্যই কথা বলার মত কথা বোঝার মত যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। সেটি যেকোন কাজেই হোক না কেন। অনেকেই ফোন করে বলে ভাইয়া অনলাইনে কাজ করতে চাই শিখতে চাই। সময় তো আছেই শেখা তো হবেই। কিন্তু পড়ালেখা অবশ্যই লাগবে। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।
অনেকে আছেন যারা কাজ করতে ইচ্ছুক কিন্তু কি কাজ করবেন ভেবে পাননা  পিটিসি সাইটের দিকে ঝুকে পড়েন কেননা সেখানে আয় করতে হলে কোন কাজ জানতে হয় না। শুধুমাত্র বসে বসে ক্লিক করা। ভেবে দেখেছেন একবার প্রতিদিন কত সময় ব্যয় হচ্ছে এই সকল সাইটে। ফেসবুকে বসে বসে অযথা সময় ব্যয় করছেন। এই সময় দিয়ে একটি কাজ শিখুন। হয়তো এজন্য কয়েকমাস সময় ব্যয় হবে। কিন্তু এই কাজ দিয়ে আপনি সব সময়ই আয় করতে পারবেন। যারা গ্রাপিটক্সের প্রতি ঝোক রয়েছে তিনি গ্রাফিক্স এর কাকরতে পারেন। আবার যার সাইট তৈরির প্রতি দুর্বলতা রয়েছে তিনি তৈরি করতে পারেন নতুন নতুন  সাইট। শিখবো কোথায়? টেকটিউনস রয়েছে। পাশাপাশি গুগল এ সার্চ করে করে বিভিন্ন সাইট থেকে শিখতে পারেন। ইংরেজি ভালো পারেন আর্টিকেল লিখে আয় করুন। ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়। কোন কাজই কারো জন্য থেমে থাকে না। পণ করুন। অন্যরা পারলে আমি পারবো না কেন?  আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত সেই রকম ক্ষেত্র গড়ে উঠেনি যে কাউকে পরিচয় দেত্তয়া যায় । অথচ বহু জন আছেন যারা প্রচুর পরিমাণে অর্থ আয় করে থাকেন এবং দেশে নিয়ে আসেন। যদিও দুঃখের বিষয়, ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে অনেক টাকা উপার্জন করলেও সামাজিক ভাবে তেমন স্বীকৃতি পাওয়া যায়নি সুখের বিষয় হলো- বর্মান বাংলাদেশ সরকার এ কাজের সাথে সংশ্লিষ্টদেরকে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছেন, তাই অচিরেই বাংলাদেশে এ কাজে জড়িতদের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হবে ইন্শাহআল্লাহ্ । বন্ধুগন আগামীতে অবশ্যই আপনাদের জন্য ভালো কিছু নিয়ে আসবো
মিজান-
০১৭১৭-৩১৯৫৩০,-মেইল:mizanurrahman01191@gmail.com